ফরিদপুর জেলার অর্ন্তগত মধুখালী পৌরসভা ১১ই অক্টোবর ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । ৯ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে পৌরসভা গঠিত হয় । পৌর ভবনটি মধুখালী থানার প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত । পৌরসভার সর্ব দক্ষিণে মেছরদিয়া মৌজা, উত্তরে ফরিদপুর চিনিকল এলাকা, পশ্চিমে চন্দনা নদী অবস্থিত । এর আয়তন ১২.০০ বর্গ কিলোমিটার । আয়তনে ছোট হলেও এখানে রয়েছে ফরিদপুর চিনিকল এবং আলতু খান জুট মিল। ফরিদপুর জেলা উক্ত চিনিকলের জন্যই বিখ্যাত। বৃটিশ আমল থেকেই এলাকাটি পাটের পাইকারী বাজার হিসাবে পরিচিতি লাভ করে আসছে । মধুখালীতে প্রচুর পরিমানে পাট উৎপাদন হয়। । এখানে আধুনিক মানের মালেকা চক্ষু হাসপাতাল রয়েছে । একানে রয়েছে সরকারী হাসপাতাল । যেখান থেকে মানুষ সহজে চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে । এখানে রয়েছে সরকারী আইনউদ্দীন কলেজ। যেখানে ২০১৩ সাল থেকে অনাস শাখা খোলা হয়েছে। ইহার মাধ্যমে দূর দূরান্তের ছাত্র-ছাত্রীরা এখান থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারছে। পৌর এলাকাটি চিরকালই একটি সাম্প্রদায়ীক ও সৌহার্দপূর্ন সহাবস্থানের জায়গা হিসাবে পরিচিত। মধুখালী পৌরসভার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই উন্নত। রেল ও সড়ক পথের খুবই সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। সরকারের সার্বিক সহযোগিতা পেলে এটি একটি আধুনিক নগরী হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে পারে। কালের বিবর্তনে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে মধুখালী থানাকে ঘিরে অএ এলাকার আশে পাশে ব্যবসা বানিজ্য প্রসার ঘটে। ঘনবসতি গড়ে উঠে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সূচনা হয়। এমতাবস্থায় সনাতন ইউনিয়ন পরিষদ ব্যবস্থাপনা দ্বারা এ ধরনের একটি শহর এলাকায় নাগরিক সুবিধা প্রদান করা অনেকটা অসম্ভব হয়ে উঠে। ব্যবসা বানিজ্য সমৃদ্ধ ফরিদপুর বন্দর এর ঘনবসতিপূর্ণ মধুখালী উপজেলার জনগন বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা হতে বঞ্চিত ছিল। এলাকার জনগন দীর্ঘদিন যাবৎ মধুখালী উপজেলাকে পৌরসভা গঠনের দাবী জানিয়ে অাসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১১ই অক্টোবর ২০১২ সালে মধুখালী উপজেলাকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষনা করা হয়।
ফরিদপুর জেলার অর্ন্তগত মধুখালী পৌরসভা ১১ই অক্টোবর ২০১২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । ৯ টি ওয়ার্ডের সমন্বয়ে পৌরসভা গঠিত হয় । পৌর ভবনটি মধুখালী থানার প্রানকেন্দ্রে অবস্থিত । পৌরসভার সর্ব দক্ষিণে মেছরদিয়া মৌজা, উত্তরে ফরিদপুর চিনিকল এলাকা, পশ্চিমে চন্দনা নদী অবস্থিত । এর আয়তন ১২.০০ বর্গ কিলোমিটার । আয়তনে ছোট হলেও এখানে রয়েছে ফরিদপুর চিনিকল এবং আলতু খান জুট মিল। ফরিদপুর জেলা উক্ত চিনিকলের জন্যই বিখ্যাত। বৃটিশ আমল থেকেই এলাকাটি পাটের পাইকারী বাজার হিসাবে পরিচিতি লাভ করে আসছে । মধুখালীতে প্রচুর পরিমানে পাট উৎপাদন হয়। । এখানে আধুনিক মানের মালেকা চক্ষু হাসপাতাল রয়েছে । একানে রয়েছে সরকারী হাসপাতাল । যেখান থেকে মানুষ সহজে চিকিৎসা সেবা পাচ্ছে । এখানে রয়েছে সরকারী আইনউদ্দীন কলেজ। যেখানে ২০১৩ সাল থেকে অনাস শাখা খোলা হয়েছে। ইহার মাধ্যমে দূর দূরান্তের ছাত্র-ছাত্রীরা এখান থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারছে। পৌর এলাকাটি চিরকালই একটি সাম্প্রদায়ীক ও সৌহার্দপূর্ন সহাবস্থানের জায়গা হিসাবে পরিচিত। মধুখালী পৌরসভার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই উন্নত। রেল ও সড়ক পথের খুবই সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা আছে। সরকারের সার্বিক সহযোগিতা পেলে এটি একটি আধুনিক নগরী হিসেবে পরিচিতি লাভ করতে পারে। কালের বিবর্তনে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে মধুখালী থানাকে ঘিরে অএ এলাকার আশে পাশে ব্যবসা বানিজ্য প্রসার ঘটে। ঘনবসতি গড়ে উঠে। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সূচনা হয়। এমতাবস্থায় সনাতন ইউনিয়ন পরিষদ ব্যবস্থাপনা দ্বারা এ ধরনের একটি শহর এলাকায় নাগরিক সুবিধা প্রদান করা অনেকটা অসম্ভব হয়ে উঠে। ব্যবসা বানিজ্য সমৃদ্ধ ফরিদপুর বন্দর এর ঘনবসতিপূর্ণ মধুখালী উপজেলার জনগন বিভিন্ন নাগরিক সুবিধা হতে বঞ্চিত ছিল। এলাকার জনগন দীর্ঘদিন যাবৎ মধুখালী উপজেলাকে পৌরসভা গঠনের দাবী জানিয়ে অাসছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১১ই অক্টোবর ২০১২ সালে মধুখালী উপজেলাকে পৌরসভা হিসেবে ঘোষনা করা হয়।
এক নজরে পৌরসভা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||
|
|